
পদাবলি (মে ২০২৪)
ফসল তোলার গান রজব বকশী কঠিন মাটির বুকে হালচাষ দাও বীজমন্ত্র বুনে আসো। কিংবা রুয়ে দাও কঁচি চারাগাছ তারপর প্রাণবন্ত সবুজের ঢেউ। আগাছা নিড়ানি

ফসল তোলার গান রজব বকশী কঠিন মাটির বুকে হালচাষ দাও বীজমন্ত্র বুনে আসো। কিংবা রুয়ে দাও কঁচি চারাগাছ তারপর প্রাণবন্ত সবুজের ঢেউ। আগাছা নিড়ানি

প্রার্থনাঃ ক্ষয় কতোটা শিশির মাড়িয়ে একটি সূর্যের বেড়ে ওঠা কতোটা অন্ধকার শুষে নিয়ে একটি চাঁদের জন্ম কতোটা গাঢ় হলে একটি রাত সার্থক হয়ে ওঠে

ক. ট্রেন মেইন স্ট্রিট সাবওয়ে দৌঁড়ে নামলাম স্ক্যালেটরে পাতাল ট্রেনটির সাথে দেখা হলো কয়েক সেকেন্ড, মহিলা ড্রাইভার মুচকি মুখে হাত নাড়িয়ে দরজা বন্ধ করে দ্রুত

অর্জন গর্জন বর্জন গায়ের শালে লাগিয়ে আগুন ঝরিয়ে দিলেন ঘাম, স্বর্ণাক্ষরে থাকবে লেখা ইতিহাসে নাম! পরাজিত পাকিস্তানও যা’ করেনি আজও, রিজভী ভাইয়ে দিলেন

১. পরে আছি অনেক পিছে তোমার সাথে পাল্লা দিয়ে অন্ধকারে ছুটছি মিছে পাচ্ছি না যে আলোর রেখা দীপটি হাতে বহু দূরে সটকে গেছো তুমি

কথার ঝিনুক নিলয় রফিক চাঁদের শরীর ঢাকা শব্দের চাদরে মুখের নজরে ঠোঁটে গিলাফ-তিলক আলোর মুগ্ধতা প্রেমে ইতিবৃত্তে তীরে গল্পেই শুরু প্রমত্ত সমুদ্রে-পলক। শিল্পের

ঐতিহ্য ও গৌরব নদী শুকিয়ে গেলে ক্ষীণধারা বহন করে তার ঐতিহ্য- ইতিহাস মরে গেছে ঘাঘর নদী, কপোতাক্ষ, ধানসিঁড়ি বিজয়গুপ্ত মাইকেল জীবনানন্দ বেঁচে আছে বলেই

কবরের কাছে এলে আব্বার কবরের সামনে গেলে কেমন মাটি মাটি ভাব জেগে ওঠে। আব্বা শুয়ে আছে সাড়ে তিন হাত মাটির নিচে। তার পাশে

মোড়লপনাকে ঘৃণা অরুণ শীল পুরস্কার নিয়ে কত তেলবাজি এবং মোড়লপনা যে মানে মানুক আমরা কাউকে মোড়ল মানবো না কারা ভালো লেখে, কার কী কী

১. আসবে কি না আসবে ছিলে সংশয়ে আগন্তুকের ডাকে, অচেনা এক নীড়ে এখন প্রেমের অভিষেক দেখো বিস্ময়ে বলছো-‘আর কখনো যাবে না ফিরে’ ২. আমি

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।