
পদাবলি অক্টোবর ২০২৩
উভয়সঙ্কট আমিনুল ইসলাম ভয় ছিলÑ স্বপ্নের ভূগোল থেকে হারিয়ে যাবে শ্রাবণের নদী পোয়াতিধানের মাঠ চাঁদনীরাতের মেঘ-ছায়া আড়াল; ভয় ছিলÑ মনের ভুলে খুইয়ে ফেলবো

উভয়সঙ্কট আমিনুল ইসলাম ভয় ছিলÑ স্বপ্নের ভূগোল থেকে হারিয়ে যাবে শ্রাবণের নদী পোয়াতিধানের মাঠ চাঁদনীরাতের মেঘ-ছায়া আড়াল; ভয় ছিলÑ মনের ভুলে খুইয়ে ফেলবো

সনতোষ বড়ুয়া এক. একটি ছড়া হালের হলে একটি ছড়া কালের, একটি ছড়া মিষ্টি মধুর একটি হবে ঝালের। কালের কথা বলবে ছড়া হাল

মনে রেখো ঘাসফুল রজব বকশী মনে রেখো ঘাসফুল ফড়িঙের গান মনে রেখো একসাথে পথে বহুদূর ভোরের শিশির ধোঁয়া ঝলমল দিন মৃদুমন্দ বাতাসের আদর চুম্বন

অনুবাদ : খান মোহাম্মদ ফারাবী (মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালে সেপ্টেম্বর মাসে যশোর রোডের শরণার্থী শিবিরগুলো ঘুরে দেখেছিলেন বিট প্রজন্মের খ্যাতিমান কবি অ্যালেন গিন্সবার্গ। আমাদের স্বাধীনতা

আগস্ট এভিনিউ সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলাল সেনা নিবাসের বাইরে অশ্লীল অংকে তুমুল বৃষ্টি কাঁচের টুকরো টুকরো বৃষ্টি ফেটে ফুটে গড়াগড়ি খাচ্ছে রক্তবৃষ্টি, কাঁটাবৃষ্টি এবং কেঁচো।

আমার কবিতা যেন থাকে দুধেভাতে জোর্তিময় নন্দী কঠিন কবিতা লেখে সুকবি বন্ধুরা। বেশুমার শব্দ নিয়ে জাগলিং করে প্রতœ আর সান্ধ্য ভাষা, গিটার তম্বুরা গলাগলি

৪৫৪ দলা মোচড়ানো কাগজের পাতাÑ খুলে পাই মুখোশের জালে মানুষের মুখ, প্রেমের কাহিনি যমুনায়, রাধা কি বুঝেছে কাগজি অন্তর ফোঁড়ে কতটা অসুখ! ৪৫৫ কী

বিভ্রম সত্যি বলছি ফিরে যাবো তোমার কাছে যদি না ডাকতে পারো আগের মতোন বুকের মাঝে আগলে রেখে ঠিক দেখাবো ভালোবাসার নীল জোনাকি কেমন করে পুচ্ছে

অনুবাদ : আলমগীর মোহাম্মদ : ১. বিয়ে অমিল অনেক, এক পুরুষ ও এক নারীঃ বহতা নদী এক বেয়ে পড়ে এক মাঠে। ২. ক্ষমা

প্রভাতের পুষ্পমহল ফকির ইলিয়াস ‘ভালোবাসার স্বপ্নগুলো কেমন হয়’-তোমার এ প্রশ্নের সঠিক জবাব আমি আজও দিতে পারিনি। বলতে পারিনি- বৃষ্টিকে ভিজিয়ে দেবো বলেই আমি একদিন

শাহেদ কায়েস আহমদ রফিক (জন্ম: ১২ সেপ্টেম্বর ১৯২৯-মৃত্যু: ২ অক্টোবর ২০২৫) বাংলা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসের ভুবনে আহমদ রফিক একটি উজ্জ্বল নাম। তিনি একাধারে

আন্দরকিল্লা ডেক্স \ চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতাল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পাহাড়তলী, চট্টগ্রাম এর ম্যানেজিং ট্রাস্টি অধ্যাপক ডা. রবিউল হোসেনের আত্মজীবনী ‘প্লেজার অ্যান্ড পেইন’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

সৈয়দা মাসুদা বনি নিশ্ছিদ্র অন্ধকারের কথা শোনা থাকলেও আদতেই সেটা কেমন জানা ছিল না রিশানের। এটাই তাহলে মৃত্যুর পরের জগৎ, সে ভাবে। সে ভাবতে

বিচিত্রা সেন রুবা.. রুবা খবরদার, না খেয়ে এক পাও বাইরে দিবি না। মুশকিল হয়ে যাবে কিন্তু! মায়ের হুমকিতে অগত্যা রুবাকে দাঁড়াতেই হয়। মা যে

সুজন বড়ুয়া ছাদে উঠে দেখি শানবাঁধানো উঁচু আসনে একা বসে আছেন হরিৎবরণ ঘোষাল। একটু অবাক হলাম। এ সময় তার ছাদে বসে থাকার কথা নয়।